বায়ো গার্ড

মাছ ও চিংড়ির রোগ প্রতিরোধক ও প্রতিষেধক ট্রেড মার্ক রেজিঃ নং- ২৩১৫২০ CE (10)

 

বাংলাদেশ মৎস গবেষণা ইনস্টিটিউট কর্তৃক পরিক্ষীত

স্বারক নং-বামগই-৯৬/গবেঃ সার-৪৬/৫৯৬ তাং-০৩-০৬-২০০৮ইং

 

Description

মাছ ও চিংড়ি পানিতে বসবাসকারী প্রাণী। বর্তমানে বাংলাদেশে পুকুর, হাওড়, বাওর ও ঘেরে প্রচুর পরিমাণে মাছ ও চিংড়ি চাষ হচ্ছে এবং তা উত্তোরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিন্তু বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে মাছ ও চিংড়ির চাষাবাদ, পুকুর, হাওড়, বাওর ও ঘেরের খাদ্যের মাত্রা ও ব্যবহার সঠিক ভাবে হচ্ছে না বিধায় পুকুর, হাওড়, বাওর ও ঘেরের পানি দূষিত হওয়াটাই স্বাভাবিক। পানি বাহিত রোগ জীবাণু যথাঃ- ছত্রাক, ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও প্যারাসাইট ইত্যাদি দ্বারা মাছ ও চিংড়ি আক্রান্ত হতে পারে। মাছ ও চিংড়ির বিভিন্ন রোগ যেমন:- মড়ক, অস্থিরতা, ভেসে উঠা, ক্ষতরোগ, দাগপড়া, কানপঁচা ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত হয়।

বায়োগার্ড অতি কম সময়ের মধ্যে মাছ ও চিংড়ির উপরোক্ত রোগ জীবাণু দমন করে এবং মাছ ও চিংড়ির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং মাছের দ্রুত বর্ধনে সহায়তাকারী প্লাংটন (প্রাকৃতিক খাদ্য) উৎপাদনে সহায়তা করে।

ব্যবহার মাত্রা:

প্রতি বিঘা (৩৩ শতাংশ) পুকুর/ঘেরের জন্য (৩-৫ ফুট গভীরতা) ২৫০ গ্রাম বায়োগার্ড ১০-২০ লিটার পানির সাথে মিশিয়ে প্রতি ১৫-২০ দিন অন্তর অন্তর ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যায়।

বিঃ দ্রঃ- রোগাক্রান্ত মাছের জন্য প্রথম ব্যবহারের ৫-৭ দিন পর পুনরায় ব্যবহার করলে দ্রুত ফলাফল পাওয়া যায়।

(বায়োগার্ড-এ প্রাণী ও পরিবেশের ক্ষতিকর কোন পদার্থ নাই।)